কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে খারাপ আবহাওয়ার চরম সতর্কতা! ৮ জেলায় ভারী ঝড়বৃষ্টির বিরাট আপডেট!

পূর্বাভাস মতোই কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে আজও বৃষ্টি-ঝোড়ো হাওয়া জারি। রবিবারের সকালেও আকাশের মুখ ভার। বেলা গড়াতেই আকাশ কালো করে বৃষ্টি। বর্ষাকালের মতোই বৃষ্টির বেগ দেখা গেল শহরের বেশ কিছু জায়গায়। কোথাও কোথাও বৃষ্টি হয়েছে হালকা থেকে মাঝারি।বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন জায়গায় টানা বৃষ্টি হচ্ছে মহানগরী এবং আশেপাশের অঞ্চলে। আগামী কয়েক ঘণ্টা এই বৃষ্টি জারি থাকবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিসের বেলা দেড়টার বুলেটিন।

হাওয়া অফিস জানিয়েছে, কলকাতা ছাড়াও হাওড়া, হুগলিতে বৃষ্টি হতে পারে আগামিকালও।আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে আগামী অন্তত দু-তিন ঘণ্টা বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি এলাকায়। বজ্রপাত নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলিতে ঝড়বৃষ্টি সোমবারও জারি থাকবে। বজ্রপাতের সময় সাধারণ মানুষকে নিরাপদ জায়গায় থাকতে সতর্ক করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

```

হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ দক্ষিণবঙ্গের সব জায়গাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে বিক্ষিপ্তভাবে। এর সঙ্গে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে।তবে সোমবার সব জায়গাতেই বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। সঙ্গে চলবে দমকা হাওয়া। হাওয়ার গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিমি পর্যন্ত।গাঙ্গেও পশ্চিমবঙ্গের সব জেলাতেই রবিবার সন্ধ্যায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে আজ। কলকাতা, হাওড়া, হুগলিতে আজ ঝড়জল বাড়তে পারে রাতের দিকে।কবে পর্যন্ত চলবে এমন দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া?

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে আগামী ২২ মার্চ থেকে ধীরে ধীরে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি কমবে।পশ্চিমবঙ্গের সব জেলার জন্যই হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আজ কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

```

দেশেও একাধিক জায়গায় বৃ্ষ্টিপাত হচ্ছে। রবিবার সকালে বৃষ্টি হয়েছে দিল্লি এবং নয়ডাতে। ২০ মার্চ পর্যন্ত দিল্লিতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। একইসঙঅগে কানপুর, লখনউতেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ২০ মার্চ পর্যন্ত একাধিক রাজ্যে রয়েছে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। তামিলনাডুতেও হলে পারে বৃষ্টিপাত এমনটাই জানাচ্ছে মৌসম ভবন।