পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র বন্ধন স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক। যদিও বিশ্বাস-ভালোবাসার উপর টিকে থাকে দাম্পত্য সম্পর্ক। তবুও পারিপার্শ্বিক নানা কারণে দাম্পত্য সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো পরকীয়া। নিজের স্ত্রীকে অন্য পুরুষের সঙ্গে ঘনিষ্টভাবে দেখতে কোনো পুরুষই পছন্দ করেন না।ঠিক একইভাবে পরনারীর সঙ্গে স্বামীর সময় কাটানোও পছন্দ করেন না কোনো স্ত্রী। কিন্তু তার সত্বেও…
বর্তমানে আবার এই পরকীয়া ভীষণভাবে বেড়েছে এবং অনেকেই একে অপরের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছেন বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও। নৈতিকভাবে এই কাজ কতটা ঠিক বা ভুল সেটা তো ব্যক্তিবিশেষে নির্ভর করছে যে আপনি এই নিয়ে কি ভাবেন তবে এসব কারণে বর্তমানে অনেক সংসারই ভেঙে যায়। তবে জানেন কি? বিশ্বের এমনও কিছু জাতি আছে যারা স্ত্রী অদলবদল করেন পরকীয়া ঠেকাতে। শুনতে অবাক লাগলেও এরকম কাণ্ড বর্তমানে ঘটছে একটি জায়গায়।
স্ত্রী অদলবদল করার ঘটনা বিশ্বের এক স্থান নয় বরং বেশ কয়েকটি অঞ্চলে জনপ্রিয়। তবে এ রীতি বিশ্বের কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। তাদের ধারণা, এই রীতির মাধ্যমে পরকীয়া রোধ হয় এমনকি বন্ধুত্ব ও সামাজিক বন্ধন আরও মজবুত হয়।দম্পতিদের মধ্যে প্রতারণার সমস্যার সমাধান করে এই রীতি। কারণ তারা একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে জড়াতে পারেন নির্দ্বিধায়। শুধু পুরুষরাই বরং নারীরাও তাদের পছন্দসই পুরুষ বেছে নিতে পারেন। আজ আপনাদের সেরকমই কয়েকটি স্থানের কথাই জানাবো-
হিমালয়ে বসবাসকারী এই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিরা দ্রোকপা নামেও পরিচিত। স্ত্রী বদল করার সংস্কৃতি এই সম্প্রদায়ের পুরুষরা মানেন। এরা উত্তর ভারতে সিন্ধু নদীর তীরে বসবাস করেন। এরা জনসংখ্যায় ৩ হাজার জন। ধারণা করা হয়, এরা আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সৈন্যদের বংশধর।এই উপজাতিদের সংস্কৃতি বেশ ভিন্ন। তারা সাধারণ সমাজের কোনো নিয়মই অনুসরণ করে না। তারা একে অপরের প্রতি খুবই বন্ধুসুলভ ও স্নেহশীল। স্ত্রী অদলবদলের রীতি তাদের কাছে বেশ সাধারণ। জাতিগুলোর নাম : হিম্বা উপজাতি, এস্কিমো, ওডাবি গোত্র, চেওয়া গোত্র।
এই উপজাতিদের সংস্কৃতি বেশ ভিন্ন। তারা সাধারণ সমাজের কোনো নিয়মই অনুসরণ করে না। তারা একে অপরের প্রতি খুবই বন্ধুসুলভ ও স্নেহশীল। স্ত্রী অদলবদলের রীতি তাদের কাছে বেশ সাধারণ। জাতিগুলোর নাম : হিম্বা উপজাতি, এস্কিমো, ওডাবি গোত্র, চেওয়া গোত্র।
আপনি যদি এই সুযোগ পেতেন তাহলে কি করতেন?