দাদা বৌদি বিরিয়ানিতে রোজ বিক্রি ১২০০ প্লেটের বেশি! কত টাকা লাভ?টাকার অঙ্কে চোখ কপালে উঠবে

বিরিয়ানি মানেই দাদা বৌদির বিরিয়ানি। শুধুমাত্র যে শহরতলীতে সেটা কিন্তু মোটেই নয়, এমনকি কলকাতার বুকে ও বিরিয়ানিপ্রেমীরা এই দাদা বৌদির বিরিয়ানির প্রেমে পড়েছেন। যার এতটা ক্রেজ রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে তাঁর আসলে বিক্রি কতটা তা শুনলে বেশ কিছুটা তাজ্জব হতে হয়। আর সেই বিক্রি থেকে মাসে কত ইনকাম সমস্ত তথ্য তুলে ধরা হলো।

একটা ছোট্ট হোটেল থেকে শুরু করে আজকে কলকাতার বুকে একটা বিশাল বড় ব্রান্ড দাদা বৌদির বিরিয়ানি, তারা এতটাই জনপ্রিয় যে যেকোনো বড় বিরিয়ানির ব্র্যান্ডকে খুব সহজেই হিমশিম খাইয়ে দিতে পারে তবে তাদের প্রত্যেকদিন মোট বিক্রি কতটা বর্তমানে দাদা বৌদির মালিক সঞ্জীব সাহা। তিনি সংবাদ মাধ্যম এই সময় কে জানিয়েছিলেন যে তাদের প্রত্যেকদিন প্রায় 1200 প্লেটেরও বেশি বিক্রি হয়ে থাকে।

```

বিরিয়ানির বাজারে আরও একটা বড় ব্র্যান্ড হল আর্সালান কিন্তু ব্যারাকপুরে সেই আর্সালান কোনভাবেই দাদা বৌদি বিরিয়ানি কে কুপোকাত করতে পারছে না। দাদা বৌদি বিরিয়ানির ফুল প্লেট চিকেনের দাম 200 টাকা এবং মাটন এর দাম ২৫০ টাকা। দাদা বৌদি রেস্টুরেন্টের ক্ষেত্রে এই দাম বেড়ে চিকেন বিরিয়ানির ক্ষেত্রে হয় 250 টাকা ও মাটন বিরিয়ানির দাম রয়েছে 300 টাকা। এছাড়া কিছু স্পেশাল বিরিয়ানি রয়েছে যার দাম মাটনের ক্ষেত্রে 475 টাকা ও চিকেন এর ক্ষেত্রে 320 টাকা।

বিগত বেশ কয়েক বছর ধরেই ব্যারাকপুরে মোটামুটি ভাবে পুরো বাজারটিকে তারা ধরে ফেলেছেন এবং মানুষজন ভীষণভাবে তাদের বিরিয়ানি পছন্দ করেন। তারা জানাচ্ছেন যে এয়ারপোর্ট সমালোচনা এলাকায় আরো একটি দাদা বৌদি রেস্টুরেন্ট খোলার তাদের পরিকল্পনা রয়েছে।

```

প্রত্যেকদিন যদি তাদের ১২০০ প্লেট করে বিক্রি হয় তাহলে কম বেশি একটা ধারণা করাই যায় যে এর থেকে তাদের ঠিক কতটা ইনকাম পুরো মাসে হয়ে থাকে। একটা ছোট্ট রেস্টুরেন্ট থেকে শুরু করে আজকে এত বড় একটা ব্র্যান্ড, ইচ্ছে থাকলে এবং পরিশ্রমের দ্বারা যেসব কিছুই পূর্ণ করা যায় এটাই তারা শেখাচ্ছেন।